Duration 4500

নিঃসন্তান দের জন্য সন্তান লাভের টোটকা | সন্তান লাভের টোটকা | গর্ভবতী হওয়ার সহজ উপায় | Pregnant Tips

Published 1 Apr 2023

নিঃসন্তান দের জন্য সন্তান লাভের টোটকা | সন্তান লাভের টোটকা | গর্ভবতী হওয়ার সহজ উপায় |Pregnant Tips 🚩=================🎌=================🚩 🏳️==== Video Information Description Box ====🏳️ Phone{contact) Number : 📱+91 8274896716 সন্তান না থাকা যে কোনও দম্পতির কাছেই এক চরম অভিশাপ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে সন্তান না হওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। এই নিবন্ধে এর ব্যাখ্যা করা হবে না। এখানে দৃষ্টিপাত করা হবে শাস্ত্রীয় মতে কী কী নিয়ম মেনে চলতে পারলে সুসন্তান লাভ অসম্ভব নয়। ঋতুর প্রথম দিন থেকে ১৬ দিন পর্যন্ত স্ত্রীর গর্ভধারণ করার শক্তি থাকে। ১। ঋতুর প্রথম চার দিন, ১১তম ও ১৩তম দিন সহবাস করবেন না। ২। এই ছয় দিন বাদ দিয়ে বাকি দশ দিনের মধ্যে গর্ভাধান করবেন। ৩। এই দশ দিনের মধ্যেও যত বেশি দিন পরে গর্ভধারণ করবেন, সন্তান তত বেশি সুস্থ ও বলবান হবে ও তার পরমায়ু বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ এই ১০ দিন সময়কালের মধ্যে দশম দিন সবচেয়ে কার্যকর। তারপর ক্রমান্বয়ে নবম দিন, অষ্টম দিন ইত্যাদি। ৪। অবশ্য উল্লেখিত এই দশ দিনের মধ্যেও অমাবস্যা, পূর্ণিমা, চতুর্দশী, অষ্টমী ও সংক্রান্তির দিনগুলিতে সহবাস করবেন না। কারণ এই দিনগুলি পুরুষ ও স্ত্রীর শুক্র ও শনি দুষ্ট থাকে। ৫। রাত্রির প্রথম প্রহরে গর্ভধারণ করলে, সেই গর্ভস্থ সন্তান রুগ্ন ও স্বল্প আয়ুর হয়। ৬। রাত্রির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রহর গর্ভধারণের জন্য খুব একটা ভাল সময় নয়। ৭। চতুর্থ প্রহরে গর্ভধারণ করলে, সন্তান দীর্ঘায়ু ও নীরোগ হয়। ৮। চতুর্থ প্রহরে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে খুবই উপযুক্ত সময় ও ভাল সময়। ৯। সোমবার, বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার রাত্রে সহবাস করলে খুব ভাল। ১০। মঙ্গলবার রাত্রে সহবাস না করাই ভাল। ১১। সকাল, সন্ধ্যা এবং দ্বিপ্রহরে সহবাস হানি কারক। ১২। আপনি সন্তান লাভের চিন্তা তখনই করবেন, যখন আপনার শরীর সম্পূর্ণ সুস্থ থাকবে এবং মনের ভিতর কোনও রূপ খারাপ চিন্তা থাকবে না এবং পেট খালি থাকবে না। তখনই সহবাস করবেন। ১৩। পায়খানা, প্রস্রাব, খিদে ও পিপাসার্ত থাকা অবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়। ১৪। যখন সন্তান গর্ভে আসবে, তখন ধর্ম চিন্তা ও সৎ চিন্তা করলে, সন্তান ধার্মিক ও সুখী হয়। ১৫। গর্ভবতী রাগ, হিংসা, মিথ্যা কথা বলা প্রভৃতি অন্যায় আচরণ এবং লোভ করলে গর্ভস্থ সন্তান সেই সমস্ত খারাপ গুণ নিয়ে জন্মায়। ১৬। গর্ভাবস্থায় দিবা নিদ্রা, উপবাস, সহবাস এবং রাত্রি জাগরণ পরিত্যগ করা উচিত। ১৭। রজঃস্বলা অবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়। এই সময়ে সহবাস করে গর্ভধারণ হলে এই সমস্ত সন্তান স্বল্পায়ু ও অসুস্থ হয়। ১৮। গর্ভের চতুর্থ মাসে, গর্ভস্থ সন্তানের অঙ্গ ও প্রতঙ্গ ও চৈতন্যের প্রকাশ পায়। এই সময় মা যে ধরনের বিদ্যাচর্চা করবে, সন্তান সেই ধরনেরই গুণ নিয়ে জন্মাবে। বন্ধ্যাত্ব কেন হয়, চিকিৎসা কী, কোথায় যাবেন - নিঃসন্তান দম্পতিরা সমাজে যেভাবে নিগ্রহের শিকার হন প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কেন সামাজিক জড়তা? পুরুষেরা যেসব অসুখ নিয়ে লজ্জা ও সংকোচ বোধ করেন পুরুষ বন্ধ্যাত্ব: যা নিয়ে কেউ কথা বলতে চায় না যৌন স্বাস্থ্য: 'ওরাল সেক্স নারীর যোনিতে রোগ ছড়ায়' বাংলাদেশে পুরুষদের চাইতে নারীদের গড় আয়ু বেশি কেন গর্ভবতী নারীর শরীর ও মনে যেসব পরিবর্তন ঘটে যেসব কারণে নারীদের বন্ধ্যাত্ব হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সন্তান ধারণের চেষ্টা করার পর টানা এক বছর সময়কাল যদি কেউ সফল না হন তাহলে তাকে ইনফার্টাইল বা সন্তান ধারণে অক্ষম হিসেবে গণ্য করা হয়। বাংলাদেশে কত শতাংশ দম্পতি বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভুগছেন, তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। স্ত্রী রোগের পাশাপাশি নারীদের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন ডা. সেলিনা আক্তার। তিনি বলছিলেন, তার কাছে যে দম্পতিরা আসেন তাদের মধ্যে সন্তান ধারণে অক্ষমতায় নারী ও পুরুষের সংখ্যা একই রকম। দেখা যায় দম্পতিদের মধ্যে ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে স্ত্রী এবং একই সংখ্যক স্বামীদের শারীরিক সমস্যা থাকে। বাকি ১০ ভাগ ক্ষেত্রে দুজনেরই সমস্যা থাকে। কিন্তু ১০ ভাগ ক্ষেত্রে সমস্যা অজানা থেকে যায়। নারীরা প্রধানত কি কারণে সন্তান ধারণে অক্ষম হয়ে থাকেন সে সম্পর্কে ধারণা প্রেগন্যান্সির জন্য জরুরি পলিসিস্টিক ওভারি, যার মাধ্যমে একটা করে ওভাম আসার কথা, সেটা আসে না। জরায়ুর কিছু সমস্যা থাকে যা জন্মগত হতে পারে আবার অসুখের কারণে হতে পারে। জন্মগত সমস্যার কারণে হয়ত ডিম আসছে না, তার টিউব ব্লক, জরায়ু যেটা আছে সেটা বাচ্চাদের মতো। আরও কিছু অসুখ আছে, যেমন: ওভারিয়ান চকলেট সিস্ট, এন্ডোমেট্রিওসিসের কারণে হতে পারে। হরমোনের কারণেও হতে পারে। যেমন থাইরয়েডের সমস্যার কারণে হতে পারে। আর যৌনবাহিত রোগের কারণে মেয়েদের প্রজনন অঙ্গগুলোর ক্ষতি করে। সেজন্য বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। পুরুষের যেসব কারণে বন্ধ্যত্ব একটা কারণ এজোস্পার্মিয়া, অর্থাৎ বীর্যের মধ্যে শুক্রাণু নেই। তার নালির কোথাও বাধা সৃষ্টি হয়েছে তাই শুক্রাণু মিলতে পারছে না। শুক্রাণু তৈরি হওয়ার যে স্থান অণ্ডকোষ, কোন কারণে সেটি তৈরিই হয়নি। অনেক সময় শুক্রাণু থাকে কিন্তু পরিমাণে কম থাকে। আবার শুক্রাণুর পরিমান ঠিক আছে কিন্তু মান ঠিক নেই। যার ফলে সে ডিম ফার্টিলাইজ করতে পারে না। এছাড়া টেস্টোস্টেরন হরমোনও 'সিক্রেশন' হতে হবে। প্রজনন অঙ্গে কোন ধরনের আঘাত অস্ত্রোপচারের কারণে সৃষ্ট বাধা প্রজনন অঙ্গে যক্ষ্মা ডায়াবেটিস ছোটবেলায় মাম্পস এমনকি মাথায় চুল গজানোর ঔষধও পুরুষদের সন্তান ধারণের অক্ষমতার উৎস। 🛑বয়স থাকতে বাচ্চা নিতে হবে। #গর্ভবতী #গর্ভধারণ_প্রক্রিয়া_কিভাবে_ঘটে #গর্ভাবস্থা #গর্ভধারণ_প্রক্রিয়া #pragency 🚩=================🎌=================🚩 ©©[©]COPY RIGHT CLIMING NOTICE. ©107 of the copyright act 1976. 🚩=================🎌=================🚩

Category

Show more

Comments - 0